Just Click & Earn Money

Showing posts with label Internet. Show all posts

Opera Mini এর ৩টি টিপস, বাড়িয়ে নিন নেট speed!



১। বর্তমানে মোবাইল ব্রাউজারের মধ্যে সেরা ব্রাউজার Opera Mini তার কারন হল এই Opera Mini মিনি দিয়ে লেখা যেমন সুন্দর দেখা যায় তেমনি স্পীড ও ভাল। যাহা অন্য ব্রাউজারে দেখা যায় না, আমি অনেক গুলো মোবাইল ব্রাউজার ব্যবহার করেছি যেমন One Browser, ডলফিন Browser ইত্যাদি , কিন্তু এগুলো থেকে আমার কাছে অপেরা অনেক ভাল লেগেছে, আশা করি Browser এর মধ্যে সবারি Opera Mini প্রিয়, তাই আজ আমি  আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম ৩টি টিপস,
১। Opera Mini তে speed বৃদ্ধি করা নিয়ম!
প্রথমে আপনার Opera Mini Browser টি ওপেন করুন, এরপর URL বক্স এ opera:config লিখে Go তে ক্লিক করুন,



তাহলে নিচের মত কিছু Option দেখতে পাবেন, এবার অপশন Loading Timeout option থেকে 30 থেকে 60 বা 3600 সিলেক্ট করুন।




২। দ্বিতীয় কাজ এবার Loading Timeout option এর নিচে site patches and user agent masking বক্স থেকে Yes থেকে “No” সিলেক্ট করে দিন ।



সবশেষ নিচে “save” এ ক্লিক করে সেভ করুন।




ব্যাস, আপনার কাজ শেষ এবার এবার অপেরা মিনি চালু করে দেখুন কেমন স্পীড পান!
৩।  আমরা যে কোন প্রোগ্রামে থেকে বাহির হতে হলে Exit বাটনে ক্লিক করে বাহির হতে হয়, কিন্তু Opera Mini তে ডিফল্ট ভাবে Exit বাটন OFF থাকে তাই On করতে হলে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।



এবার আপনি Opera Mini Exit বাটন বাটনে ক্লিক করে বাহির হতে পারবেন।


Learn more »

2020 সালে আসছে 5G নেটওয়ার্ক


২০২০ সালে আসছে 5G   



আমরা যখন 3G নেটওয়ার্ক নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করেছি এমন সময় দক্ষিন কোরিয়া ভাবছে 5G নেটওয়ার্ক নিয়ে।এই প্রকল্পের জন্য তাদের খরচ হচ্ছে প্রায় ১৫০ কোটি ডলার।শুধু দেশেই নয় সারা বিশ্ব ব্যাপী এই নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে দিতে চেয়েছে কোরিয়া। তাদের প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় জানিয়েছে ২০২০ সাল লক্ষ্য করে কাজ শুরু করা হলেও 5Gসেবা হাতে চলে আসবে আগামি বছরই।তবে শুরুতে এটি শুধু থাকবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে তাও আবার পরীক্ষামূলক ভাবে।আর দুবছর পর অর্থাৎ ২০১৭ সালে তৈয়েরি করা হবে 3D Mobile. কোরিয়া বলেছে এই মোবাইল এ গতি পাওয়া যাবে ১ গিগা বাইট পার সেকেন্ড।পুরো 5G সেবা চালু হবে ২০২০ সাল থেকে। কোরিয়া বলেছে স্যামসাঙ এর মধ্যে 5G নিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছে। অনেকটা এগিয়ে যাচ্ছে হুয়াওয়াওই।
এখন দেখা যাক কি হয়। কবে আসে 5G Network >>>>
বিঃ দ্রঃ 5G নেটওয়ার্ক হবে গতির দিক দিয়ে এক হাজার গুণ বেশি 4G এর চেয়ে।
Learn more »

থ্রিজি চালুর পর দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কমেছে !!!!!!


বাংলাদেশে থ্রিজি সেবা চালু হওয়ার পর ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ক্রমশ কমে যাচ্ছে! সর্বশেষ গত রোববার টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বিটিআরসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। গত ৮ সেপ্টেম্বর থ্রিজির অনুমোদন দেওয়ায় মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহাকারীর গ্রাহক সংখ্যা আরো বাড়বে বলে বিটিআরসির পক্ষ থেকে আশা প্রকাশ করা হয়েছিল। কিন্তু প্রকাশিত প্রতিবেদন বলছে উল্টোটা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোবাইল অপারেটরসহ সব ইন্টারনেট সেবাদানকারী কোম্পানির জমা দেয়া হিসাব অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ইন্টারনেট গ্রাহক তিন কোটি ৫৭ লাখ ৯০ হাজার ১৪৬ জন। অথচ ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল তিন কোটি ৬২ লাখ ৪৯ হাজার ১৮ জন। ৪ মাসে ইন্টারনেট গ্রাহক কমেছে ৪ লাখ ৫৮ হাজার ৮৭২ জন! তবে সব থেকে বেশি গ্রাহক কমেছে মোবাইল ইন্টারনেটের। এর আগে গত জুলাই মাসে দেশের মোট ইন্টারনেট গ্রাহকের তালিকা প্রকাশ করেছিল বিটিআরসি। সে তালিকায় গত ৩০ জুন পর্যন্ত দেশে ইন্টারনেট গ্রাহক ছিল ৩ কোটি ৫৬ লাখ ৩১ হাজার ২৬৯ জন।
বিটিআরসি সূত্রে আরও জানা গেছে, ডিসেম্বর পর্যন্ত মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল তিন কোটি ৪২ লাখ ৪৯ হাজার ৭৩১ জন। অথচ আগস্টে মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল তিন কোটি ৪৭ লাখ ১১ হাজার ১০১ জন। এখানে মোবাইল ইন্টারনেট গ্রাহক কমেছে ৪ লাখ ৬১ হাজার ৩৭০ জন।
ডিসেম্বর শেষ পর্যন্ত আইএসপি ও পিএসটিএন ১২ লাখ ২২ হাজার ৬২০ জন এবং ওয়াইমেক্স ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ১৫ হাজার ২৯৭ জন। অথচ আগস্টে আইএসপি ও পিএসটিএন ১২ লাখ ২২ হাজার ৬২০ জন এবং ওয়াইম্যাক্স ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল তিন লাখ ১৫ হাজার ৭৯৫ জন।
এদিকে গত এক বছরে দেশে মোবাইল গ্রাহক সংখ্যা বেড়েছে এক কোটি ৬৫ লাখ। ডিসেম্বরে দেশে মোবাইল ফোনের গ্রাহক সংখ্যা ১১ কোটি ৩৭ লাখ ছাড়িয়েছে। সবচেয়ে বেশি মোবাইল ফোন গ্রাহক গ্রামীণফোনের। বাংলাদেশ টেলিকম নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি সূত্রে জানা গেছে, গত ডিসেম্বর মাস শেষে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন গ্রাহক সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১১ কোটি ৩৭ লাখ ৮৪ হাজার। যেখানে ২০১২ সালের ডিসেম্বর শেষে মোট গ্রাহক সংখ্যা ছিল নয় কোটি ৭১ লাখ ৮০ হাজার।
বিটিআরসি আরো জানায়, ডিসেম্বর মাস শেষে গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে চার কোটি ৭১ লাখ ১০ হাজার, দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বাংলালিংকের দুই কোটি ৭৬ লাখ ৯৪ হাজার, রবি দুই কোটি ৫৩ লাখ ৮০ হাজার, এয়ারটেল ৮২ লাখ ৬৯ হাজার, সিটিসেল ১৩ লাখ ৬৫ হাজার এবং টেলিটকের গ্রাহকসংখ্যা ২৮ লাখ ২২ হাজার।
Learn more »

Facebook এ বসে শুধু সময় নষ্ট করবেন? নাকি আপনার Facebook ও Twitter একাউন্টের মাধ্যমে কিছু Euro কামাবেন?



Facebook এ বসে শুধু সময় নষ্ট করবেন? নাকি আপনার Facebook ও Twitter একাউন্টের মাধ্যমে কিছু Euro কামাবেন? হ্যাঁ. এখন আপনি চাইলে আপনার Facebook এবং Twitter একাউন্টের মাধ্যমে কিছু Euro কামাতে পারবেন। আপনাকে আজ এমন একটি সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যার মাধ্যমে আপনি এই ইউরো কামাতে পারবেন। সাইটটির নাম হচ্ছে Fanslave. শুধুমাত্র Like & Follow এর মাধ্যমেই আপনি দিনে ২০ মিনিটের চেয়ে কম কাজ করে .50 ইউরো আয় করতে পারবেন। আপনি ১৫ ইউরো হলেই PayPal বা Alertpay এর মাধ্যমে Pay out করতে পারবেন। আর আপনারা জানেন যে, ১ ইউরো সমান ১০৪ টাকা। তবে আর দেরি কেন? ***তবে আর দেরি কেন? আজই Register করে আয় শুরু করে দিন। রেজিস্ট্রেশনপদ্ধতি:



প্রথমে এই লিঙ্ক এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশান করুন।





রেজিস্ট্রেশান করতে নিচের চিত্র অনুসরন করুনঃ
এখানে Name, Username, E-mail, Password সঠিকভাবে লিখুন। তারপর ‘I ACCEPT. CREATE MY ACCOUNT’ বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন। রেজিস্ট্রেশন হওয়ার পর আপনি Credits 50 অর্থাত Cash 0.25 Euro বোনাস পাবেন। (এখানে 2 Credit = 0.01 Euro) রেজিস্ট্রেশনের পর নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করুন:-
১ম ধাপ: রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনার Facebook এবং Twitter একাউন্টের সাথে Connect করুন। এজন্য নিচের চিত্রগুলো অনুসরন করুন- Facebook & Twitter Friends At list 50/100 Need.




উপরের ছবিতে দেখানো স্থানে ক্লিক করলে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে। তারপর Go to App বাটনে ক্লিক করুন।




*একই ভাবে আপনি Account Overview পৃষ্টা থেকে Twitter-এ অনুসরন করতে পারেন।
*আপনার একাউন্টটি সঠিকভাবে কানেক্ট হলে নিচের চিত্রের মত দেখাবে।




উপরের ছবিতে দেখা যাচ্ছে Connected Facebook Account ও Twitter এর পাশে আমার নাম দেখাচ্ছে। যদি এখানে আপনার নাম দেখা না যায় তবে বুঝতে হবে সঠিকভাবে কানেক্ট হয়নি।সেক্ষেত্রে পুনোরায় কানেক্ট করতে হবে। *এখন আপনার রেজিস্ট্রেশন পুরোপুরি শেষ হল। এবার আপনি আয় করার জন্য প্রস্তুত।
যেভাবে আয় করবেন: প্রথমে Fanslave এ আপনার Username ও Password দিয়ে Login করুন। তারপর, Your Account মেনু থেকে Facebook Overview অথবা Twitter overview তে ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি দেখুন-




তারপর নিচের চিত্রের মত একটি পেজ আসবে।


উপরের চিত্রে দেখানো এগুলো একেকটি ফেসবুক ফ্যান পেজ। এখানে ক্লিক করে ওপেন করে Like বা Follow করুন। সবগুলো পেজ Like বা  Follow করা হয়ে গেলে Update বাটনে ক্লিক করুন। **মনে রাখবেন Update বাটনে ক্লিক না করলে কিন্তু আপনার একাউন্টে Cash জমা হবে না। নিচের চিত্রটি দেখুন-










Update দেয়ার পর দেখবেন আপনার একাউন্টে Cash জমা হয়ে গেছে। *এভাবে প্রতিদিন ২-৩ বার একাউন্টে ঢুকে পেজ লাইক করবেন।
রেফারেলের মাধ্যমে আয়: আছে আয় করার জন্য ১৫% রেফারেল ইনকাম। আপনার রেফারেল লিংকের মাধ্যমে যারা জয়েন করবে, তারা যত ইউরো আয় করবে আপনি পাবেন তার পুরো আয়ের ১৫%। , আপনি ৫০ জনকে রেফার করলেন। এবং তারা প্রত্যেকে মাসে ৩০ ইউরো করে আয় করছে। তাহলে আপনার আয় দাড়াল (৫০*৩০=১৫০০)১৫% সমান ২২৫ ইউরো বা (২২৫*১১০=২৪৭৫০) ২৪৭৫০ টাকা প্রতি মাসে অতিরিক্ত আয়। আপনি যদি আরও বেশি রেফার করতে পারেন, তাহলে তো আরো অনেক বেশি ইনকাম। আর আপনার নিজস্য আয় তো থাকবেই। এত সহজে এরকম আয় করার সুযোগ আর কোথাও কারো জানা আছে কি??????? অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন যে, এত তারাতারি এত রিফার করব কিভাবে? আমি বলব, যেকোন ধরনের আয় করতে হলে প্রথমে কম কম আয় করে হলেও দু-এক মাস কাজ করার পর আপনি প্রচুর পরিমান আয় করতে পারবেন। উল্লেখ্য, প্রথম প্রথম আপনি খুব বেশি পেজ পাবেন না। তাই প্রথমে আপনি খুব বেশি আয় করতে না পারলেও কাজ চালিয়ে যান। যখন আপনার Fan Rank বাড়বে সাথে সাথে আপনার আয়ও বাড়বে, প্রথমে আপনার Fan Rank 01 ( One) থাকবে, যা পরবর্তীতে 10 (Ten) পর্যন্ত বাড়বে। তবে তার জন্য আপনার রেফার বাড়াতে হবে এবং Facebook এর ফ্রেন্ড সংখ্যাও বাড়াতে হবে। রেফার না বাড়ালে Fan Rankও বাড়বে না, আর Fan Rank না বাড়লে আয়ও বাড়বে না। সুতরাং যত বেশি রেফার তত বেশি আয়। ***তবে আর দেরি কেন? আজই রেজিস্ট্রেশান করে আয় শুরু করে দিন।
Fanslave থেকে অন্যান্ন সুযোগ সুবিধা: এখান থেকে আপনি উপার্জন ছাড়াও অন্যান্ন সুযোগ-সুবিধা পেতে পারেন। যেমন- আপনার যদি একটি ফেসবুক ফ্যান পেজ থাকে তাহলে আপনি কিছু ক্রেডিটের বিনিময়ে আপনার পেজের লাইক বাড়িয়ে নিতে পারেন। এছাড়াও রয়েছে অন্যান্ন সুযোগ-সুবিধা। যা আপনি তাদের সাইট ভিসিট করলেই জানতে পারবেন।
টাকা উত্তোলন: আপনার একাউন্টে মাত্র ১৫ ইউরো হলেই আপনি তা এলার্টপে বা পেপালের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন।ওহ ভাল কথা, আপনাকে টাকা তুলতে হলে payza(সাবেক Alert pay) অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।


Learn more »

কিছু ভুয়া অনলাইন আরনিং সাইটের লিস্ট। না জানা থাকলে আপনিও এদের খপ্পরে পরতে পারেন।


এই সাইটগুলো কখনও কাউকে ১ সেন্ট (০.০১ ডলার)ও পে করে নাই। তাই এদের থেকে সাবধান থাকুন।
আমি আজকে যে সকল site গুলো scam মানে বাটপার. জিবনে কাউকে ১টাকাও দেয় নাই সেসকল site এর লিস্ট দেখাবো
স্ক্যাম পিটিসি সাইট লিস্ট ঃ-
247vipclub.com
10bux.net
10dollarclick.com
50dollarclick.com
adcrt.org
admimsy.com
adpolar.com
adsplayers.com
adshow.eu
astralbux.com
awsurveys.com
b-u-x.net
batabux.com
beanybux.com
bemabux.com
bestbux.info
bidvertiser.com
bigkahunaclicks.com
bigmoneyptc.com
black-mails.com
brown-mails.com
browse4bux.com
Learn more »

আয় করুন টুইটারের মাধ্যমে

twitter



টুইটার সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট। সারা বিশ্বের অসংখ্য মানুষ ‍টুইটার ব্যবহার করছে। অনেকেই রয়েছে যারা শুধু সময় কাটানোর জন্য বা মজা করার জন্য টুইটারে ভিজিট করেন। আবার অনেকেই তাদের বিভিন্ন পণ্যের প্রচারনা চালানোর জন্য টুইটারকে বেছে নেন। সুতরাং এক্ষেত্রে টুইটার ব্যবহৃত হয় ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে। তবে টুইটারে শুধু সময় কাটানো কিংবা পণ্যের প্রচারণা নয় বরং টুইটারের মাধ্যমে আয়ও করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে টুইটারের প্রচুর কাজ পাওয়া যায়। আজ আমরা আলোচনা করব কিভাবে আপনি টুইটারের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
কী কাজ করবেন, কীভাবে টাকা পাবেন?
এখানে স্বাভাবিকভাবেই একটি প্রশ্ন মনে জাগে যে আপনি কী কাজ করবেন আর টুইটার কেনইবা আপনাকে টাকা দেবে। মূলত টুইটার আপনাকে কোন টাকা দেবে না বরং টাকা পাবেন বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে বায়ারদের পোস্ট করা টুইটারের কাজ করার মাধ্যমে। অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং জবের ন্যায় এটিও আপনাকে বিডের মাধ্যমে পেতে হবে। এবং কাজ পেয়ে সঠিকভাবে কাজ শেষ করলে পেমেন্ট পাবেন।
কী ধরণের কাজ রয়েছে টুইটারে
টুইটারে প্রতিদিন সারা পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষের বিচরণ। পূর্বেই বলা হয়েছে টুইটারে কেউবা আসে ব্যক্তিগতভাবে শুধুমাত্র টুইট করার জন্য বা সময় কাটানোর জন্য। আবার অনেকে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বা পণ্যের প্রচারণার জন্য। এছাড়াও টুইটারে বিভিন্ন ধরনের সেলিব্রেটিদের একাউন্ট রয়েছে এবং যাদের রয়েছে লক্ষ লক্ষ ফলোয়ার। টুইটারে আপনার কাজও হবে কাউকে ফলো করা বা নিজের জন্য ফলোয়ার তৈরী করা কিংবা কারো টুইটকে রিটুইট করা, একাউন্ট তৈরী করা।
● বায়ারের জন্য follower সংগ্রহ করতে পারেন। এক্ষেত্রে বায়ারের চাহিদা অনুযায়ী কোন নির্দিষ্ট দেশের বা জাতির বা এলাকা থেকে ফলোয়ার সংগ্রহ করতে হবে। এ ধরনের প্রচুর কাজ রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলিতে।
● টুইটার একাউন্ট তৈরী করার প্রচুর কাজ রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলিতে।
● আপনি টুইটারে বায়ারের twitt টি retwit করার কাজের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। এ কাজটি করবেন অবশ্যই আপনার কোন পপুলার একাউন্ট থেকে। অর্থাৎ যে একাউন্টে ফলোয়ারের সংখ্যা অনেক বেশি।
● টুইটারের আরো একটি কাজ প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় সেটি হচ্ছে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ তৈরীর কাজ। সাধারণত বিভিন্ন কোম্পানীর বা সেলিব্রেটিদের ছবির জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ তৈরীর কাজ করতে হয়।
শুরু করবেন কীভাবে
টুইটার থেকে আয় করতে হলে আপনাকে শুরুটা করতে হবে একটু পরিকল্পনামাফিক। শুরুতে আপনি ১০টি একাউন্ট খুলতে পারেন টুইটারে। কিছুদিন কাজ ‍করে যদি আপনার ফলোয়ারের সংখ্যা একাউন্ট প্রতি ১০০০ জন হয় তাহলে ১০ টি একাউন্টে আপনার ১০ হাজার ফলোয়ার থাকবে। তবে ১০ হাজারের মধ্যে যদি আপনার ২ হাজার ফলোয়ারও এক্টিভ থাকে তাহলে আপনি কোন টুইটকে রিটুইট করলে সেটি ২ হাজার লোক ‍দেখতে পাবে। যদি এটিরও অর্ধেক ফলোয়ার আপনার পোস্ট দেখতে পায় তাহলেও দৈনিক ১ হাজার লোক আপনার পোস্ট দেখতে পায়। আর এভাবেই প্রতিনিয়ত ছড়িয়ে যেতে থাকবে আপনার পোস্ট। এভাবেই বাড়তে থাকবে আপনার সফলতার হার সেই সাথে আপনার ‍আয়ও।
আয়ের পরিমাণ ও কাজ পাওয়ার উৎস
টুইটারের কাজগুলি করে আপনি বেশ ভালো পরিমানে আয় করতে পারবেন।সাধারণত এসব কাজের পেমেন্ট প্রত্যেকটি ফলোয়ার বা রিটুইট সংখ্যা অনুযায়ী হয়ে থাকে। প্রত্যেকটি ফলোয়ার বা রিটুইট করার জন্য ৩-৪ টাকা থেকে শুরু করে ৮-১০ টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন। এছাড়াও টুইটারে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ তৈরী করে দেওয়ার কাজের পেমেন্ট রেটও যথেষ্ট ভালো।
আপনি টুইটারের অসংখ্য কাজ পাবেন বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলিতে। একবার ঘুরে আসুন না ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার কিংবা ইল্যান্সার ইত্যাদি ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে। তাহলে দেখতে পারবেন টুইটারের কত শত কাজ অপেক্ষা করছে-হয়তো আপনারই জন্য।
Learn more »

আসুন দেখে নেই ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের সেরা ৫টি পদ্ধতি

Internet
ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের অনেক পদ্ধতি রয়েছে। অনেকেই দ্বিধায় পড়েন, কোনটি করবেন এবং কোনটি করবেন না এই নিয়ে। তাছাড়া বাংলাদেশের জন্য স্থানীয় কিছু সমস্যা তো রয়েছেই। ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জনের সুবিধা-অসুবিধা অনুযায়ী ৫টি পদ্ধতি নিয়ে নিচে আলোচনা করছি।




১. গুগল এডসেন্স(www.google.com/adsense)
গুগল এডসেন্স ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে সেরা উপায় । মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করা যায় প্রোগ্রামিং বা এইধরনের কোন ক্ষেত্রে বিশেষ দক্ষতা না থেকেও। এমনকি গুগলের ব্লগার ব্যবহার করে কোনরকম খরচ ছাড়াই।আপনার প্রয়োজন শুধু সময় ব্যয় করা এবং চারিদিকে দৃষ্টি রেখে নিজের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করা। সবচেয়ে ভাল ফল পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে প্রচুর ভিজিটর ভিজিট করবেন। এধরনের ওয়েবসাইট তৈরী এবং ভিজিটর পেতে কয়েক মাস এমনকি কয়েক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। প্রতিদিন কমপক্ষে ১ হাজার ভিজিটর না পেলে খুব বেশি আয়ের সম্ভাবনা কম। গুগল এডসেন্স এর মত চিতিকা (www.chitika.com) নামে আরেকটি ব্যবস্থা রয়েছে । ব্যবহারের পদ্ধতি এডসেন্স এর মতই।
২. এফিলিয়েটেড মার্কেটিং
এফিলিটেড মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সীমা হচ্ছে আকাশ। আপনি যত চেষ্টা করবেন তত বেশি আয় করবেন। আপনার কাজ হচ্ছে ইন্টারনেটে যারা কিছু বিক্রি করে (পন্য বা সেবা) তাদের হয়ে প্রচার করা।এ কাজের জন্য নিজের ওয়েবসাইট থাকলে সুবিধে বেশি, না থাকলেও সমস্যা নেই অন্যভাবে করা যায়। কোন কোন কোম্পানী টাকা দেয় তাদের সাইটে ভিজিটর পাঠালেই আবার কোন কোন কোম্পানী দেয় কোন
ভিজিটর কিছু কিনলে। ৭৫% পর্যন্ত কমিশন দেয়ার মত কোম্পানীও রয়েছে। আমাজন, ই-বে এফিলিয়েটেড মার্কেটিং কাজের জন্য অন্যতম। আমি আগেই বলেছি এফিলিয়েটেড মার্কেটিং এর জন্য নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে বেশি সুবিধে পাবেন। শুধুমাত্র এই কাজের জন্যই বিনামুল্যে ওয়েবসাইট তৈরী ও সেখানে বিভিন্ন পন্য যোগ করার ব্যবস্থা রয়েছে। যদিও এই ব্যবস্থায় আয় বেশি তারপরও এডসেন্সর এর পর ২য় অবস্থানে থাকার কারন হল একাজে বুদ্ধিমত্তা, মার্কেটিং এর দক্ষতা এবং পরিশ্রম অনেক বেশি।


৩. ফ্রিল্যান্সিং

আপনি ওয়েবসাইট তৈরী কিংবা মার্কেটিং এর ঝামেলায় যদি যেতে না চান, অথচকম্পিউটারের কোন কাজে দক্ষ। সেটা ফটোশপ ব্যবহার করে হোক অথবা গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং থেকে ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিং কিংবা এনিমেশন যে কোন কিছুই হতে পারে। তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং উপযুক্ত। কাজ দেয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলি প্রতিস্ঠান রয়েছে মধ্যস্থতা করার জন্য । সেখানে নিজের নাম তালিকাভুক্ত করবেন (কোন খরচ নেই), তাদের কাজের তালিকা দেখে এপ্লাই করবেন, কাজ পাওয়ার পর কাজ করে জমা দিবেন। আপনার একাউন্টে সেই কাজের পারিশ্রমিক জমা হবে। ঘন্টাপ্রতি নির্দিষ্ট কাজ অনুযায়ী অথবা এককালীন চুক্তি অনুযায়ী ফ্রিলান্সিং কাজে পেমেন্ট দেয়া হয়। কাজের জটিলতা অনুযায়ী আয় কয়েক ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্তও হতে পারে এই চুক্তি। মধ্যস্থতাকারী থাকে বলে টাকা হাতছাড়া হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
www.freelancer.com , www.odesk.com ইত্যাদি এধরনের কাজে অন্যতম প্রতিস্ঠান।
৪. নিজে বিক্রি করা
লাভ বেশি থাকার পরও একে ৪ নম্বরে রাখতে হচ্ছে কারন নিজে বিক্রি করলে লাভ বেশি, সেইসাথে পরিশ্রমও বেশি। আপনি কিছু পন্য ঠিক করবেন এরপর ওয়েবসাইটে রেখে দেবেন। যিনি কিনতে চান তিনি সেখানে ক্লিক করে কিনবেন এবং আপনি সেটা তারকাছে পাঠিয়ে দেবেন। ফটোগ্রাফ, ই-বুক, সফটঅয়্যার এর মত পন্য সরাসরি ইমেইল করে পাঠাতে পারেন কিংবা ডাউনলোডের ব্যবস্থা রাখতে পারেন। ছাপা বই বা বহনযোগ্য অন্য পন্য হলে পার্সেল করে পাঠাতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশের মানুষই কেনাকাটা করে অনলাইনে। কাজেই এই মুহুর্তে বাংলাদেশের মত দেশে বিষয়টি চালু না থাকলেও একসময় হবে ইনশাআল্লা


৫. অনলাইন বিজ্ঞাপন
জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে এডসেন্স এর মত বিজ্ঞাপন রাখতে হবে এমন কোন কথা নেই, ছাপানো পত্রিকায় যেমন বিজ্ঞাপন দেয়া হয় সেভাবে আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রচার করে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। আমেরিকায় ছাপানো বিজ্ঞাপনের আয়কে ছাড়িয়ে গেছে অনলাইন বিজ্ঞাপন। পত্রিকার মত সাইটের জন্য এই ব্যবস্থা সুবিধেজনক। একাজে সমস্যা হচ্ছে ব্যক্তিগতভাবে করা যায় না, প্রতিস্ঠান
হিসেবে কাজ করতে হয়। তবে সেটা সংবাদপত্র হতে হবে এমন কথা নেই। মানুষের আগ্রহ রয়েছে এমন বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট হতে পারে। যেমন বিভিন্ন পণ্যের পরিচিতি এবং দাম নিয়ে যেমন মানুষের আগ্রহ সেই বিষয় নিয়েই অনেকগুলি বিশ্বখ্যাত ওয়েবসাইট রয়েছে। চাকরী বা অন্য তথ্য নিয়ে সাইটও লক্ষ লক্ষ
ভিজিটর পেতে পারে।


Learn more »

ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জন : কিভাবে করবেন

বলা হচ্ছে আগামীতে আউটসোর্সিং হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়ের উতস, কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় যায়গা। তারপরও যারা একাজ করবেন তারা অনেকেই অন্ধকারে রয়ে গেছেন। অনেকেই জানেন না ঠিক কি করবেন। কি যোগ্যতা প্রয়োজন হবে, কি কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হবে, কি কাজ করতে হবে, কাজ কোথায় পাওয়া যাবে, কত টাকা পাওয়া যাবে, কিভাবে পাওয়া যাবে। এই প্রশ্নগুলির উত্তর ধারাবাহিকভাবে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে এখানে।
প্রথমেই একটা কথা পরিস্কার করে নেয়া ভাল। বলা হচ্ছে কাজ করে অর্থ উপার্জনের বিষয়ে। কাজেই আপনাকে কাজ করতে হবে, সে কাজ শিখতে হবে, অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। আপনার দক্ষতা যত বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ তত বেশি। এটাই একমাত্র পথ। যদি কাজ শিখতে এবং করতে পর্যাপ্ত আগ্রহ এবং চেষ্টা না থাকে তাহলে সময় নষ্ট না করাই ভাল। সহজে অর্থ উপার্জন বলে যা
বুঝানো হয় তা আসলে ততটা সহজ না।
আউটসোর্সিং কি ?

আউটসোর্সিং 

এটা নিশ্চয়ই প্রথম প্রশ্ন। উত্তর হচ্ছে, বাড়িতে বসে অন্য কারো কাজ করা। উন্নত দেশগুলিতে (আমেরিকা কিংবা ইউরোপ) মজুরী অত্যন্ত বেশি। কোন কোম্পানীর যদি নির্দিষ্ট প্রোগ্রাম তৈরী প্রয়োজন হয়, এজন্য যদি একজন প্রোগ্রামার নিয়োগ করতে হয় তাহলে বিপুল পরিমান টাকা গুনতে হয়। সেকাজটিই অন্য দেশের প্রোগ্রামার দিয়ে করিয়ে নিলে তুলনামুলক কম টাকায় করানো যায়। বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবস্থায় খুব সহজে একাজ করা সম্ভব। আপনি সেই প্রোগ্রামার, ডিজাইনার, এনিমেটর অথবা যাই হোন না কেন ইন্টারনেটের মাধ্যমেই তাদের কাজ করতে পারেন, ঘরের বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। বড় কোম্পানীর বদলে ছোট কোম্পানী, কিংবা ব্যক্তি পর্যায়ের কাজের কথা যদি
এরসাথে যোগ করা হয় তাহলে কাজের পরিধি বেড়ে যায় অনেক। ধরুন কোন ব্যক্তির একটি ওয়েবসাইট তৈরী করা প্রয়োজন।
তিনি নিজে সেকাজ পারেন না। কাজেই তার প্রয়োজন এমন একজন ব্যক্তি যিনি সেকাজ করে দেবেন। আপনি যদি সেকাজে দক্ষ হন তাহলে আপনি আগ্রহি হয়ে সেখানে যোগাযোগ করলেন। সমঝোতা হল, আপনি কাজটি করে দেবেন, বিনিময়ে ১০০ ডলার পাবেন। লাভ দুজনেরই। কাজেই, আউটসোর্সিং হচ্ছে এক যায়গার কাজ অন্যযায়গা থেকে করিয়ে নেয়া। এই কাজকে সহজ করার জন্য অনেক প্রতিস্ঠান রয়েছে। তাদের ওয়ের সাইটে বিনামুল্যে সদস্য হওয়া যায় (আপনাকে বিনামুল্যে সেবা দিয়েও তারা নিজেরা লাভ করেন। সে
হিসেব আলাদা)। তাদের সদস্য দুধরনের, একপক্ষ কাজ দেন, আরেকপক্ষ কাজ করেন। আপনি যখন কাজ দেবেন তখন কাজের বিবরন, সময়, অর্থের পরিমান ইত্যাদি তাদের জানাবেন। তারা ওয়েবসাইটে সেগুলি রেখে দেবেন যারা কাজ করতে আগ্রহি তাদের জন্য।
আপনি যত কাজ করবেন তখন তাদের ওয়েব সাইটে গিয়ে সেই তালিকা থেকে নিজের পছন্দমত কাজের জন্য আবেদন করবেন (সাধারনত একটি লিংকে ক্লিক করাই যথেষ্ট)। যার কাজ তিনি আবেদনগুলি যাচাই করে যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকে কাজটি
দেবেন। আপনি সেই ব্যক্তি হলে কাজটি করে ইন্টারনেটের মাধ্যমেই তারকাছে পাঠিয়ে দেবেন। সাথেসাথে আপনার একাউন্টে কাজের অর্থ জমা হবে।
কাজের ধরন
একটু আগে দুধরনের কাজের কথা বলা হয়েছে, একটি কোম্পানীর, অপরটি ছোট কোম্পানী কিংবা ব্যক্তির। আউটসোসিং এর কাজ মুলত এই দুধরনের। বড় কোম্পানীর বড় কাজ করার জন্য বড় প্রতিস্ঠান প্রয়োজন। সেখানে আপনি একজন নিয়মিত কর্মী  হিসেবে নিয়োগ পেতে পারেন। আপনি ফ্রিল্যান্সার নন। আর ছোট কাজের ক্ষেত্রে আপনি নিজেই সবকিছু। যোগাযোগ, কাজ করা, অর্থ গ্রহন সবকিছু করতে হবে নিজেকেই। অবশ্য কয়েকজন একসাথে শুরু করে ক্রমাম্বয়ে বড় কোম্পানীতে পরিনত হওয়া অবশ্যই সম্ভব। ধরে নেয়া হচ্ছে আপনি একা কাজ করতে আগ্রহি। এখানে সে সম্পর্কিত তথ্যই উল্লেখ করা হচ্ছে। এক কথায়, কম্পিউটার ব্যবহার করে যাকিছু করা সম্ভব সবধরনের কাজই পাওয়া যায় এভাবে। গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব পেজ তৈরী, ওয়েব পেজের কোন সমস্যার সমাধান থেকে শুরু করে এনিমেশন, ভিডিও এডিটিং কিংবা একেবারে সহজ ডাটা এন্ট্রি পর্যন্ত। কাজ যত সহজ অর্থের পরিমান তত কম, কাজ যত জটিল অর্থের পরিমান তত বেশি এই নিয়মে। উদাহরন হিসেবে ওয়েব সাইটের জন্য ফটোশপে একটি ব্যানার বিজ্ঞাপন তৈরী করে যে পরিমান অর্থ পাবেন ফ্লাশে এনিমেটেড ব্যানার তৈরী করে পাবেন তারথেকে অনেক বেশি অর্থ। বাস্তব ধারনা পাওয়ার সবচেয়ে ভাল পথ হচ্ছে এধরনের
ওয়েবসাইটে গিয়ে কাজের তালিকা দেখা।
কি শিখতে হবে
কোন কাজ আপনার জন্য ভাল সেটা যাচাইয়ের দায়িত্ব আপনার। আগ্রহ কোন বিষয়ে, দক্ষতা কোন বিষয়ে, কতদুর পর্যন্ত যেতে পারবেন এগুলি একমাত্র আপনিই জানতে পারেন। কোন কাজে অর্থ বেশি এটা বিচার করে সেই কাজ করতে না যাওয়াই ভাল। প্রোগ্রামার হওয়ার জন্য একধরনের প্রতিভা প্রয়োজন, এনিমেটর হওয়ার জন্য আরেক ধরনের, ভাল ডিজাইনার হওয়ার জন্য আরেক ধরনের। কোন বিষয়ে আগ্রহি হলে সে বিষয়ে খোজ নিন, কিছুদিন চেষ্টা করুন, তারপর দ্রুতই সিদ্ধান্ত নিন। এবিষয়েও সত্যিকারের সাহায্য পাবেন এধরনের জব সাইটে। প্রতিটি কাজের বর্ননার সাথে কোন সফটঅয়্যারে দক্ষতা থাকতে হবে তা উল্লেখ করা থাকে।
কত আয় করা সম্ভব
বিষয়টি পুরোপুরি আপনার কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করে। অধিকাংশ কাজের হিসেব হয় ঘন্টা হিসেবে। গ্রাফিক ডিজাইনকে উদাহরন হিসেবে ধরলে মাসে অনায়াসে হাজার ডলার আয় করা সম্ভব। প্রোগ্রামার হলে অনেক বেশি।
কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন
এধরনের কাজে আপনার মুল অস্ত্র হচ্ছে মেধা। কাজেই দামী যন্ত্রপাতি নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন হয় না, বিশেষ কাজ ছাড়া। কাজের ধরন অনুযায়ী অবশ্যই আপনার স্ক্যানার, গ্রাফিক ট্যাবলেট, দামী ক্যামেরা ইত্যাদি প্রয়োজন হতে পারে। এধরনের বিশেষ যন্ত্র বাদ দিলে আপনার প্রয়োজন একটি মোটামুটি পর্যায়ের কম্পিউটার এবং ভাল ইন্টারনেট সংযোগ। বর্তমানে যথেষ্ট কম টাকায় ভাল কম্পিউটার পাওয়া যায়। আর ইন্টারনেট সংযোগের বিষয়ে বলা আসলে অর্থহীন। তারা আশা করে আপনি টাকা দেবেন, বদলে কি পাবেন তাতে তাদের কিছু যায়-আসে না। আর সরকার কিংবা প্রশাসন যত বক্তৃতা-বিবৃতি দিক না কেন, ব্যবসায়িদের কাছে সবসময় মাথা নিচু করে থাকে। মুল কথায় ফেরা যাক। ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জনের এটা প্রাথমিক তথ্য। শুরুতেই আপনি যা করতে পারেন তা হচ্ছে এধরনের ওয়েবসাইটে গিয়ে বিস্তারিত পড়া, বোঝার চেষ্টা করা। সত্যিকাজের কাজের তথ্য তাদের কাছেই পাওয়া সম্ভব, অকারনে অন্য যায়গায় সময় নষ্ট করবেন না। odesk, freelancer এধরনের জনপ্রিয় ওয়েব সাইটের উদাহরন। সার্চ করলে এধরনের
আরো বহু সাইট পাবেন। ভালভাবে বোঝার জন্য কয়েকদিন নিয়মিত এই সাইটগুলিতে সময় কাটান। কাজ শুরু করুন, সেইসাথে আরো জানার চেষ্টা করুন।
Learn more »

ভুয়া আয়ের সাইট সনাক্ত করণপদ্ধতি




অনলাইন আর্নিং এখন আর অবাস্তব কিছু নয় এবং এর অনেক পথই খোলা আছে। তবে কিছু কিছু ভাই বুঝে হোক না বুঝে হোক আর সঠিক আরনিং সাইট না চিনেই হোক স্কাম বা ভুয়া সাইটের লোভনীয় আয়ের প্রচার চালিয়ে যেমন নিজেও হয়রান এবং বিভ্রান্ত হন, তেমনি আমাদেরও রীতিমত ধোকায় ফেলে দেন। তাই আমি আজ আসল ও নকল অনলাইন আরনিং সাইটের পরিচয় ও পদ্ধতি সম্পর্কে বলবো যাতে কেউ প্রতারিত না হন।
খুব সহজভাবে আপনি সনাক্ত করতে পারেন ভূয়া অনলাইন আয়ের সাইটকে। প্রথমেই দেখবেন-তাদের ক্যাশ আউট সিস্টেম বা অটো পেমেন্ট উইড্র বাটন আছে কিনা? ওডেস্ক, ফ্রীলাঞ্চার, ইলাঞ্চ, এলার্টপে বা পেপল জাতীয় সাইটগূলোতে যেমন ক্যাশ আউট সিস্টেম বা অটোপেমেন্ট উইড্র বাটন থাকে ঠিক তেমনই থাকতে হবে।
এরপর প্রকাশ্য ফোরাম বা ব্লগ এবং সেখানে আপনার লেখা পোস্টিং করার সুযোগ থাকতে হবে, ফ্রিকোয়েন্টলি আস্কড কোশ্চেন (FAQ) বিভাগ থাকতেই হবে। পিটিসি সাইট হলে প্রতিক্লিকে $0.0001–$0.50 সেন্টের বেশী পাবেনই না। যারা প্রতিক্লিকে ১, ২, ৫, ১০ ডলার বা এরও বেশী ডলার দেয় বলে প্রচার করে–সেগুলোও ভূয়া বা স্কাম সাইট নিশ্চিত জানবেন। আরো নিঃসন্দেহ হতে চাইলে গুগল সার্চে গিয়ে দেখুন এদের চৌদ্দ গোষ্ঠির সঠিক ইতিহাস পেয়ে যাবেন।
তাই বলে খাটি অনলাইন আয়ের সাইট নেই-তা কিন্তু নয়। ডোলেন্সারের মতো দেশে-বিদেশে বহু ভুয়া হায় হায় কোম্পানী আছে ঠিকই; তাই বলে প্রকৃত অনলাইন আয়ের সাইট কি নেই? কয়েকটি সাইটে সামান্য টাকা ইনভেস্ট এবং বাকীগুলোতে ইনভেস্ট  ছাড়াই লাইক দেয়া, শেয়ার করা, ফলো করা, ভিডিও দেখা, সার্ভে করা, পিটিসি, পিটিএস ইত্যাদির মাধ্যমেও বেশ আয় করা যায়।
Learn more »

বাড়িয়ে নিন আপনার Internet Speed 100%। কোন Softwere ছাড়াই


আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আমার জানিয়ে আমার টিউনটি শুরু করছি।সবাই নিশ্চিই ভালো আছেন । তো শুরু করা যাক।




১/ মোজিলা  ফায়ারফক্স ওপেন করুন।


২/ এড্রেসবারে টাইপ করুন  “about:config”




৩/ ম্যাসেজ আসবে  yes  ক্লিক করুন
৪/ এই লেখাটি খুজুন “network.http.pipelining” এবং Valu তে False থাকলে ডাবলক্লিক করে True করুন
৫/ এই লেখাটি খুজুন “network.http.proxy. pipelining” এবং Valu তে False থাকলে ডাবল ক্লিক করে True করুন
৬/ মাউসের রাইট  বাটন ক্লিক করুন > new > Integer তে  ক্লিক করুন
৭/ ইনপুট বক্সে টাইপ করুন   “nglayout.initialpaint.delay” OK ক্লিক করুন,ইনপুট বক্সে টাইপ করুন  0 (zero) এবং OK ক্লিক করুন
৮/ মজিলা রিস্টাট্রাট করুন
কাজ শেষ এবার উপভোগ করুন 100% বেশি স্পিড ।
আশা  করি ভাল লেগেছে।

Learn more »
Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks